শান্তিপূর্ণ শাসনে অন্তর্ঘাতী কার্য-কলাপ নিষিদ্ধ
অতঃপর তিনি আরো বলেন:-
“তাহাদের (অর্থাৎ অমুসলিম শাসনাধীন মুসলমানদের) উপর ধর্মের যে সকল সেবা ও আল্লাহ্তায়ালার আদেশাবলীর আজ্ঞানুবর্তীতা করা কর্তব্য, ঐগুলি তাহাদের পালন করা উচিত। আমি এই সকল ভাইকে এই কথা কখনো বলিব না যে, তাহারা নিজেদের সরকারের বিরুদ্ধে দণ্ডায়মান হউক ও বিদ্রোহ করুক। হাঁ, তাহাদের পারস্পরিকভাবে নিজেদের ধর্মবিশ্বাস এবং নিয়তের সীমা পর্যন্ত আল্লাহ্তায়ালার কেতাব ও সুন্নতে নবুবী সাঃ-কে বিচারক সাব্যস্ত করা উচিত। এতদ্ব্যতীত যে সরকার তাহাদিগকে শান্তির নিশ্চয়তা দান করে সেই সরকারের অধীনে তাহাদের শান্তিপূর্ণভাবে বাস করা উচিত। নিজেদের দেশের সরকারী ব্যবস্থাপনা অমান্যকারীরূপে বা অন্তর্ঘাতকরূপে কাজ করা তাহাদের উচিত হইবে না।” (উম্মুল কোরা, মক্কা মোয়াযযমা, ২৪শে এপ্রিল, ১৯৬৫ ইং)
“তাহাদের (অর্থাৎ অমুসলিম শাসনাধীন মুসলমানদের) উপর ধর্মের যে সকল সেবা ও আল্লাহ্তায়ালার আদেশাবলীর আজ্ঞানুবর্তীতা করা কর্তব্য, ঐগুলি তাহাদের পালন করা উচিত। আমি এই সকল ভাইকে এই কথা কখনো বলিব না যে, তাহারা নিজেদের সরকারের বিরুদ্ধে দণ্ডায়মান হউক ও বিদ্রোহ করুক। হাঁ, তাহাদের পারস্পরিকভাবে নিজেদের ধর্মবিশ্বাস এবং নিয়তের সীমা পর্যন্ত আল্লাহ্তায়ালার কেতাব ও সুন্নতে নবুবী সাঃ-কে বিচারক সাব্যস্ত করা উচিত। এতদ্ব্যতীত যে সরকার তাহাদিগকে শান্তির নিশ্চয়তা দান করে সেই সরকারের অধীনে তাহাদের শান্তিপূর্ণভাবে বাস করা উচিত। নিজেদের দেশের সরকারী ব্যবস্থাপনা অমান্যকারীরূপে বা অন্তর্ঘাতকরূপে কাজ করা তাহাদের উচিত হইবে না।” (উম্মুল কোরা, মক্কা মোয়াযযমা, ২৪শে এপ্রিল, ১৯৬৫ ইং)
আপনার উত্তর যোগ করুন
আপনার উত্তরটি একজন এডমিন রিভিউ করে অনুমোদন করবেন।