ইসলামের বিজয়ের জালেমানা ও অপবিত্র ধারণা
একজন ইসলাম-দুশমন প্রাচ্যবিদ ইসলামের বিজয়ের কিরূপ জালেমানা এবং কিরূপ অপবিত্র ধারণা উপস্থাপন করিতেছে। এই ধারণাকেই মৌলবী মওদুদী তাঁর লুকানো ছাপানো কথার মারপ্যাঁচ দ্বারা রেশমী কাপড়ে মোড়াইয়া এবং বাগ্মিতার পর্দায় ঢাকিয়া এইভাবে উপস্থাপন করিতেছেন:-
“রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম তের বছর পর্যন্ত আরবকে ইসলামের আহ্বান জানাইতে থাকেন। মানুষকে বুঝাইবার জন্য যত প্রকার উৎকৃষ্ট পন্থা আছে তাহা অবলম্বন করেন, যুক্তি প্রমাণ দেন, বাগ্মিতাপূর্ণ তেজস্বী ভাষায় শিক্ষা দেন। তরফ হইতে বিস্ময়কর মোজেজা প্রদর্শন করেন। তিনি সদাচার ও স্বীয় পবিত্র জীবন দ্বারা পুণ্যের সেরা আদর্শও পেশ করেন। তিনি সত্য প্রকাশ ও সংস্থাপনের জন্য উপযোগী কোন উপায় বাদ দেন নাই! কিন্তু তাঁর সত্যতা সূর্যের ন্যায় উজ্জল হওয়া সত্ত্বেও তাঁর স্বজাতি তাঁর আহ্বানে সাড়া দেন নাই। সত্য তাহাদের সম্মুখে সুস্পষ্টভাবে প্রকাশিত হইয়াছিল। তাহারা প্রত্যক্ষভাবে দেখিয়াছিল যে, যে পথের দিকে তাহাদের পথ-প্রদর্শক তাহাদিগকে আহ্বান করিতেছে তাহা সরল পথ। এতদসত্বেও কেবলমাত্র এই বস্তুটিই তাহাদিগকে এই পথ গ্রহণ করিতে বাধা দিতেছিল যে, কুফরের উচ্ছৃঙ্খল জীবনে তাহারা যে স্বাদ উপভোগ করিতেছিল তাহা বিসর্জন দেওয়া তাহাদের পক্ষে অসহনীয় ছিল। কিন্তু ওয়াজ-নসিহত ব্যর্থ হওয়ার পর (নাউযুবিল্লাহ মিন যালেক, অ-হযরত সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম ওয়াজ-নসিহতে ব্যর্থ হইয়া গেলেন)
“রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম তের বছর পর্যন্ত আরবকে ইসলামের আহ্বান জানাইতে থাকেন। মানুষকে বুঝাইবার জন্য যত প্রকার উৎকৃষ্ট পন্থা আছে তাহা অবলম্বন করেন, যুক্তি প্রমাণ দেন, বাগ্মিতাপূর্ণ তেজস্বী ভাষায় শিক্ষা দেন। তরফ হইতে বিস্ময়কর মোজেজা প্রদর্শন করেন। তিনি সদাচার ও স্বীয় পবিত্র জীবন দ্বারা পুণ্যের সেরা আদর্শও পেশ করেন। তিনি সত্য প্রকাশ ও সংস্থাপনের জন্য উপযোগী কোন উপায় বাদ দেন নাই! কিন্তু তাঁর সত্যতা সূর্যের ন্যায় উজ্জল হওয়া সত্ত্বেও তাঁর স্বজাতি তাঁর আহ্বানে সাড়া দেন নাই। সত্য তাহাদের সম্মুখে সুস্পষ্টভাবে প্রকাশিত হইয়াছিল। তাহারা প্রত্যক্ষভাবে দেখিয়াছিল যে, যে পথের দিকে তাহাদের পথ-প্রদর্শক তাহাদিগকে আহ্বান করিতেছে তাহা সরল পথ। এতদসত্বেও কেবলমাত্র এই বস্তুটিই তাহাদিগকে এই পথ গ্রহণ করিতে বাধা দিতেছিল যে, কুফরের উচ্ছৃঙ্খল জীবনে তাহারা যে স্বাদ উপভোগ করিতেছিল তাহা বিসর্জন দেওয়া তাহাদের পক্ষে অসহনীয় ছিল। কিন্তু ওয়াজ-নসিহত ব্যর্থ হওয়ার পর (নাউযুবিল্লাহ মিন যালেক, অ-হযরত সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম ওয়াজ-নসিহতে ব্যর্থ হইয়া গেলেন)
আপনার উত্তর যোগ করুন
আপনার উত্তরটি একজন এডমিন রিভিউ করে অনুমোদন করবেন।